1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. cpbadmin@cumillarghotona.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লা নগরীর তেল ওজনে কম দেওয়ায় দুই পেট্রোল পাম্প সিলগালা বাংলাদেশের ব্রি ধান- ১০২ এর সর্ববৃহৎ মাঠ দেবীদ্বারে কুমিল্লায় মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে উ লাল ইটের প্রাচীন দেয়াল হানাত আব্দুল্লাহর উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে দেবীদ্বারে বিক্ষোভ মিছিল বুড়িচং প্রেসক্লাবের আয়োজনে ইউএনও’কে বিদায়ী সংবর্ধনা সাংবাদিককে দাবিয়ে রাখলে গণতন্ত্র উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হবে- গণ মাধ্যম দিবসে বক্তারা ২ রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ দেওয়ায় চৌদ্দগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত কুমিল্লায় মহান মে দিবস পালিত আসিফের মাহমুদের বিরুদ্ধে মিছিলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধীরা বরুড়ায় পাচঁটি দোকানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৪৭ হাজার টাকা জরিমানা

৮ ডিসেম্বর কুমিল্লা মুক্ত দিবস

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৪৫৮ বার দেখা হয়েছে
নেকবর হোসেন,কুমিল্লা প্রতিনিধি //
৮ ডিসেম্বর কুমিল্লা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এদিনে কুমিল্লা পাক হানাদার বাহিনী থেকে মুক্ত হয়। দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধ আর নির্যাতনের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনীসহ সর্বস্তরের জনগণের উল্লাস ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয়ে উঠে এই অঞ্চল।

কুমিল্লা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার সফিউল আহমেদ বাবুল জানান, ৭ ডিসেম্বর রাতে মিত্রবাহিনীর ৬১ ব্রিগেডের ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল মাহেন্দ্রপাল সিং, বাংলাদেশের মেজর আইন উদ্দিন, ক্যাপ্টেন আশরাফ, লে. হারুন ও মুক্তিযোদ্ধা রেজাউর রহমান বুলবুল, মো. শাহ আলম ও সফিউল আহমেদ বাবুলদের নেতৃত্বে বিমান বন্দরের পাকিস্থানি সেনাদের ঘাটিঁতে আক্রমণ করে। রাতের মধ্যে বিমান বন্দরের পাক হানাদার সেনাদের সাথে যৌথ বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে পাক হানাদার সেনাদের প্রধান ঘাঁটির পতন হয়। অনেক পাক হানাদার সেনা নিহত হন। তখন নির্যাতিত অনেকে এসে তাদের লাশের মুখে থু-থু ছিটায়। বিমান বন্দরের ঘাঁটিতে কয়েকজন পাক হানাদার সেনা আত্মসমর্পণ করে। কিছু সেনা বিমানবন্দরের ঘাঁটি ত্যাগ করে শেষ রাতে বরুড়ার দিকে এবং সেনানিবাসে ফিরে যায়।

পরদিন ৮ ডিসেম্বর কুমিল্লা পাক হানাদার সেনা মুক্ত হয়। এদিন ভোরে মুক্তি সেনারা শহরের চকবাজার টমছমব্রিজ ও গোমতী পাড়ের ভাটপাড়া দিয়ে আনন্দ উল্লাস করে শহরে প্রবেশ করে। তখন রাস্তায় জনতার ঢল নামে।

কুমিল্লার জনগণ সূর্য সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে বরণ করে নেন। পরে এদিন বিকেলে কুমিল্লা টাউন হল মাঠে বীর মুক্তিযোদ্ধা, মিত্রবাহিনী ও জনতার উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। তৎকালীন পশ্চিম পূর্বাঞ্চলের প্রশাসনিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান জহুর আহমেদ চৌধুরী দলীয় পতাকা এবং কুমিল্লার প্রথম প্রশাসক অ্যাডভোকেট আহমেদ আলী জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লা নগরীর তেল ওজনে কম দেওয়ায় দুই পেট্রোল পাম্প সিলগালাবাংলাদেশের ব্রি ধান- ১০২ এর সর্ববৃহৎ মাঠ দেবীদ্বারেকুমিল্লায় মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে উ লাল ইটের প্রাচীন দেয়ালহানাত আব্দুল্লাহর উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে দেবীদ্বারে বিক্ষোভ মিছিলবুড়িচং প্রেসক্লাবের আয়োজনে ইউএনও’কে বিদায়ী সংবর্ধনাসাংবাদিককে দাবিয়ে রাখলে গণতন্ত্র উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হবে- গণ মাধ্যম দিবসে বক্তারা২ রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ দেওয়ায় চৌদ্দগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্তকুমিল্লায় মহান মে দিবস পালিতআসিফের মাহমুদের বিরুদ্ধে মিছিলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধীরাবরুড়ায় পাচঁটি দোকানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৪৭ হাজার টাকা জরিমানা